Published by ruksana at November 30, 2019 ইংরেজ শাসন আমলে সে তার ব্যবসার সুবিধার জন্য ইংরেজী শিখায়, কলেজ রেল এর ব্যবস্থাও করে। ক্ষতি হয়েছে সত্যি কিন্তু উপকারও হয়েছে। এর কারনে বাঙ্গালী তখন ইংরেজদের সাথে কমিনিকেট করতে পারতো বলে বুদ্ধিমান এক শ্রেনীর মানুষ ঠিক বুঝে নিয়ে ছিল যে ইংরেজী ছাড়া গতি নাই।তাদের পোশাক, কথার ধরনও নকল করে ওদের মত হতে চাই অথচ এই ইংরেজরাই প্রায় ৪০০ বছর আমাদের এত ক্ষতি করা সত্যেও আমরা ইংরেজী ছাড়া চলতে পারি না। কারন একটাই আমরা ঠকে না যাই। উর্দু যদি চাপিয়ে না দিত। সমঝোতার সাথে থাকতো, তবে সে ভাষাটাও আমাদের কিছুটা আয়েত্তে থাকতো। সাইকোলজিতে প্যাটিকাল করেছিলাম। আমরা ডান হাতে লিখি যা আমাদের বাবা মা জোড় করে বা কখন ধর্য্য ধরে শেখায়।কিন্তু পরীক্ষা করতে গিয়ে দেখা যায় দেখতে দেখতে আমাদের মস্তিষ্কে ঢুকে যায় ফলাফল বাম হাতে লিখতে পাড়া বা সরাসরি খাতায় না দেখে আয়নার দিকে তাকিয়েও লিখতে পাড়া যায়। হিন্দী ভাষাটাও অনেকটা তেমনি। আমার বলার উদ্দেশ্য হলো , ইংরেজী, উর্দু, হিন্দী , কোলকাতার ধরনে টেনে বলা । সেটা যাই হোক না কেন এতে আমার কিছুটা হলেও লাভ আছে ফলাফল আমি বোকা বনে যাই না। বুদ্ধি মানের কাজ হলো প্রতিবেশীর সাথে ঝামেলা না করে আমার যদি কাজ হয় ক্ষতি কী। কম হচ্ছে !! হোক না তবুও হচ্ছে তো। সিস্টেমে পরে ক্ষতি লাভ দুটোই কিন্তু হয়। এখনতো দেখি অনেকেই নানান দেশের ভাষা শিখাছে। বিদেশে পাঠায় যেন বাচ্চা চট জলদি পড়াটা ধরতে পারে এবং বন্ধু বানাতে পারে। কখনো ক্ষতি হয় কিন্তু একজন ভুল করবে তো তাকে দেখে দশজন শিখবে সুতরাং এই রাগ পুসে রেখে পিছিয়ে পরা ছাড়া কোন লাভ নেই।